সেলফোন — একসময় দূরত্বের মাঝে সাঁকো বন্ধনে ব্যবহৃত একটি যন্ত্র! কিন্তু এখন? It’s not just about the ability to connect, but the deeper question of whether we genuinely desire connection.
বেতার প্রযুক্তি ব্যবহার করে না হয় দেশ বিদেশের দূরত্ব কে মিলিসেকেন্ডের দীদার করানো গেছে, কিন্ত নিজ অস্তিত্বের দূরত্ব কিভাবে ঘুচবে? যেটা হয়তো স্ব তৈরি করা।
মুহূর্তেই হয়তো পৌঁছানো যায়, শেয়ার করা যায়, ব্যাক্ত করা যায়, কিন্তু do we truly choose to?
সব সময় কেনো মনে হয় যেন এক নিজস্ব চিন্তার ইকো চেম্বারে আটকা পড়ে গেছি। কি মনে করছি? আঙ্গুলের ইশারার অভিজ্ঞতায় এই যন্ত্রটা পরিচালিত হচ্ছে? কিন্তু ব্যস্তবতায় আমি কি নিজেই নিয়ন্ত্রণে রয়েছি? হয়তো মোহের অ্যালগরিদমে চলতে গিয়ে স্ব-বোধ খন্ডিত হয়ে গেছে।
ব্যাপার টা কিন্তু সত্যিই হাস্যকর যে কিভাবে সবচেয়ে বেশি সময় কাটিয়ে কেউ আবার সবচেয়ে বেশি দূরে সড়ে যায়। তবে এই সম্পর্কের সাঁকো নির্মাণ কিসের?আরো বিচ্ছিন্নতার?
তাহলে সেলফোন তো অযথাই বদমান হয়েছে। ঘাতক টা মনের মধ্যেই পুষেছে, ধীরেধীরে দূর্বল করেছে, দূরত্বের বিষ ছড়িয়েছে — অবহেলায় আর অযত্নে পচনটা এতটা ত্বরান্বিত করেছে, এখন দূরত্ব কেবল জ্যোতির্বিদ্যার একক দিয়েই মাপা সম্ভব।